গনি মিয়া গ্রামের বুদ্ধিমান মানুষ। তবে সে ভদ্র মানুষ। এক জুয়াড়ির কাছ থেকে গনি মিয়া একটি পুকুর কিনে টাকা দিয়ে দেয়। কিন্তু সেই জুয়াড়ি কয়েক দিন পর এসে বলে যে সে গনি মিয়ার কাছে পুকুর বেঁচেছে কিন্তু পুকুরের পানি বেঁচে নাই😂।
গনি মিয়া যে গ্রামের অত্যন্ত জ্ঞানী সেটাত আমরা প্রথম পর্বে দেখিছি। বড়ই বুদ্ধিমান আর শান্ত স্বভাবের। কথায়-কাজে সবসময় শান্ত, আর গ্রামের ঝগড়াঝাঁটি মিটিয়ে দেয় বুদ্ধি আর বুঝদারিতে।
একদিন এমন কাণ্ড ঘটল—গনির ভায়রা পালিয়ে গেল! সবাই ভাবল বিশাল কেলেঙ্কারি হবে। কিন্তু গনি মাটিতে পা রেখে ঠাণ্ডা মাথায় সব সামাল দিল।
সে এমনভাবে বিষয়টা সাজাল, যাতে মানুষ ভুলটা না দেখে ভালোবাসাটা দেখে। কথা, বুদ্ধি আর সমঝোতার জোরে সে শুধু মান-সম্মানই রক্ষা করল না, বরং ঘটনাটাকেই ভালোবাসা, ক্ষমা আর গ্রামউন্নয়নের পথে নিয়ে গেল।
এইভাবেই গনি এক অশান্ত ঘটনা কে বানিয়ে ফেলল একটা সুন্দর গল্প — ভালোবাসার, মুক্তির আর মানুষের পাশে দাঁড়ানোর।